বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া ও ট্রেন্ডিং কালচারে অনেকেই বিভিন্ন ব্যক্তিকে “সুদর্শন পুরুষ” হিসেবে প্রচার করছেন। এদের মধ্যে এডম খানের নামও উঠে এসেছে সাম্প্রতিক আলোচনায়। তবে, নেটিজেনদের একাংশ বলছেন, বাহ্যিক রূপ নয়, সত্যিকারের সৌন্দর্য খুঁজে পেতে হয় নীতিতে, ব্যক্তিত্বে ও আচরণে।
এই দৃষ্টিকোণ থেকেই বাংলাদেশে চারজন ইসলামি ব্যক্তিত্বকে “সত্যিকারের সুদর্শন পুরুষ” হিসেবে মনে করা হচ্ছে। এঁরা হলেন:

১. ড. মিজানুর রহমান আজহারি: তার বুদ্ধিদীপ্ত বক্তৃতা, মার্জিত ব্যবহার, আধুনিক ও ইসলামি মূল্যবোধের অনন্য সমন্বয় তাকে করে তুলেছে যুব সমাজের প্রিয়মুখ।

২. জামশেদ মজুমদার:ইসলামিক প্রেক্ষাপটে আধুনিক প্রেজেন্টেশনের কারণে তার প্রতি মানুষের আকর্ষণ দিন দিন বাড়ছে। গাম্ভীর্যপূর্ণ চেহারা ও ভাবমূর্তি তাঁকে আলাদা করে তোলে।

৩. আসিফ আদনান: সোশ্যাল মিডিয়ায় তার ইসলামি ভিডিও বার্তা ও নম্র ব্যবহার অনেক তরুণের আদর্শ হয়ে উঠেছে। সুদর্শন চেহারার পাশাপাশি, তার বিনয়ও প্রশংসনীয়।

৪. আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান: আধ্যাত্মিকতা, শিক্ষাদীক্ষা ও প্রখর আত্মবিশ্বাসের মিশেলে গঠিত তার ব্যক্তিত্ব। তিনি নিজেই সৌন্দর্যের একটি ব্যতিক্রমী উদাহরণ।
🗣️ জনমত:অনেকেই মনে করেন, “সুদর্শনতা কেবল বাহ্যিক নয়, বরং অন্তরের পরিচ্ছন্নতা ও জীবনদর্শনও গুরুত্বপূর্ণ।” এই চারজন ইসলামী ব্যক্তিত্ব সেই ভাবনারই প্রতীক।
📌 উপসংহার: সোশ্যাল মিডিয়ার ট্রেন্ডিং নাম নয়, বরং যাঁরা মানুষকে সঠিক পথে দিকনির্দেশনা দেন, তাঁরাই সত্যিকার অর্থে সুদর্শন। আর সেই বিবেচনায় আজহারি, জামশেদ, আসিফ ও ত্বহাই হয়ে উঠেছেন বাংলাদেশের বাস্তব ‘সুদর্শন আইকন’।
#TrueIconBD, #IslamicInspiration