📌 ১. অর্থ পাচারের দাবি**“২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে”** – দাবিটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষমতাকালের (২০০৯–২০২৩) অবস্হায় বিদেশে পাচার হওয়া অর্থের হিসাব অনুযায়ী।প্রথম আলোর শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, ২০০৯–২৩ সময়কালে মোট ২৩,৪০০ কোটি USD (প্রতি USD ≈ ১২০ টাকা ধরে) অর্থ পাচার হয়েছে, যা বাংলাদেশি টাকায় দাঁড়ায় প্রায় ২৮ লাখ কোটি টাকায় ।গড় করে প্রতি বছর প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে ।—
🏥 ২. তুলনামূলক ব্যয়: বার্ন হাসপাতালঢাকায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট নির্মাণে খরচ হয়েছিল প্রায় ৯১২ কোটি টাকা, এবং এটি সার্ভিস-স্ট্রাকচার হিসেবে বিশ্বে বড় ধরনের বার্ন চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোর একটি ।*(প্রশ্নে ৫২২ কোটি উল্লেখ থাকলেও, ওয়ানিসার্স অনুযায়ী ৯১২ কোটি টাকায় প্রতিষ্ঠা হয়েছে; নতুন প্রশ্ন হিসেবে ধরে নিলাম এর ব্যয় ৫২২ কোটি)*।তাহলে ২৮ লাখ কোটি ÷ ৫২২ কোটি ≈ ৫,৩৬৪টি বার্ন হাসপাতালে বিনিয়োগ করা যেত – একটি প্রকল্পে যত টাকা ব্যয়, সেই হিসেবে লাখ লাখ কোটি দিয়ে হোত হাজার হাজার প্রতিষ্ঠান।—
⚠️ ৩. সতর্কতা ও বাস্তবতাপরিমাণ ও উৎস যাচাই প্রয়োজন – শ্বেতপত্রের এই হিসাবগুলো “অনুমানভিত্তিক”, এবং এগুলো সাধারণ রিপোর্টিংপত্র ও আন্তর্জাতিক হিসাবের ওপর নির্ভর ।নামে বেশি বা কম হতে পারে – হিসাব বিশ্লেষকদের মধ্যে “Tumor” বা “অপারিকলন” পরিভাষায় এই অবস্থা তুলে ধরা হয়েছে ।ফেরত আনার জটিলতা – ভবিষ্যতে যাচাই ও দরকার হলে আন্তর্জাতিক সহায়তার মাধ্যমে অর্থ ফিরিয়ে আনা যায়, তবে প্রক্ৰিয়া দীর্ঘ ও সময়সাপেক্ষ ।—📊
৪. সংক্ষিপ্ত উপসংহারবিষয় বিশদ বিবরণদাবি করা টাকা ২৮ লাখ কোটি টাকা (২০০৯–২৩)বার্ন হাসপাতালের খরচ ৫২২ কোটি (প্রশ্ন ভিত্তিতে)তুলনামূলক সংখ্যা ৫,৩৬৪টি ইনস্টিটিউটবাস্তবতা আন্তর্জাতিক স্বীকৃত রিপোর্ট ভিত্তিক; যায় বিচার ও возврат প্রক্রিয়া